শাবিস্তানের উদ্ধৃতি দিয়ে বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: দোয়া ইফতিতায় আমরা পড়ি হে আল্লাহ! প্রসংশসার সূচনা আপনার নামের মাধ্যমে। কেননা সকল নেয়ামত আপনার পক্ষ থেকে এবং আপনিই হচ্ছেন সকল রহমত ও দয়ার ভান্ডার।
এই দোয়ায় মহানবী ও তার পবিত্র আহলে বাইতে উপর দরুদ পাঠ করার পর আল্লাহকে বলা হয়: «اَللّهُمَّ وَصَلِّ عَلى وَلِىِّ اَمْرِکَ الْقآئِمِ الْمُؤَمَّلِ وَالْعَدْلِ الْمُنْتَظَرِ وَحُفَّهُ بِمَلاَّئِکَتِکَ الْمُقَرَّبینَ وَاَیِّدْهُ بِروُحِ الْقُدُسِ یا رَبَّ الْعالَمینَ؛ হে আল্লাহ! ইমাম আল কায়েমের আবির্ভাব ত্বরান্বিত করুন, কেননা তার মাধ্যমে গোটা বিশ্বে ন্যায়পরায়নতা ও শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে।
হে আল্লাহ! তার আগমনের প্রেক্ষাপট তৈরি করুন যার মাধ্যমে আপনার কিতাবের নির্দেশ বাস্তবায়ন হয়।«اَللّهُمَّ اجْعَلْهُ الدّاعِىَ اِلى کِتابِکَ؛
ইমাম মাহদীর সাথে সুস্পর্ক গড়ে তুলতে হলে অবশ্যই আমাদেরকে জানতে হবে তিনি কত উচ্চু মর্যাদা রঅধিকারী এবং তার দায়িত্ব ও কর্তব্য কি।
এই দোয়ায় আরও বলা হয়েছে: مَکِّنْ لَهُ دینَهُ الَّذِى ارْتَضَیْتَهُ؛ ا হে আল্লাহ! তার জন্য এমন পরিবেশ গড়ে তুলুন যার মাধ্যমে আপনার যাতে সন্তুষ্টি সেই কাজ বাস্তবায়িত হয়।
দীর্ঘ এক মাস রোজা রাখার পর যকাতুল ফেতরা দান করার মাধ্যমে জীবনের সূচনা হয়। আমরা রোজা রেখে গরিবের কষ্টকে অনুভব করতে পেরেই এই যাকাত দান করে থাকি। ইমাম মাহদীর যখন আসবেন তখন তিনি মানুষের এই সকল সমস্যার সমাধঅন ঘটাবেন।