বার্তা সংস্থা ইকনা'র রিপোর্ট: এ সম্পর্কে ইমাম জাফর সাদিক(আ.) বলেছেন: ইমাম মাহদীর(আ.) প্রকৃত অনুসারীরা ইস্পাতের মত বলিষ্ঠ হবেন এবং তারা আল্লাহর প্রতি দৃঢ় বিশ্বাসী হবেন। তাদের অন্তরে কোন অবিশ্বাস, কুফর ও নিফাক প্রবেশ করবে না।
হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, ইমাম মাহদীর(আ.) আবির্ভাবের পর একদল একনিষ্ঠ অনুসারী তার সাথে মক্কায় মিলিত হবে। তারা কিন্তু এমনিতেই এমন মর্যাদার অধিকারী হন নি বরং তারা তাদের প্রচেষ্টা এবং তাকওয়ার মাধ্যমে এই মর্যাদা অর্জন করেছেন।
বিভিন্ন হাদিসে ইমাম মাহদীর সাহায্যকারীদেরকে, আসহাবুল মাহদী (اصحاب المهدی(عج)), আনসারুল মাহদী (انصار المهدی(عج))এবং আসহাবুল কায়েম (اصحاب القائم(عج))হিসাবে সবাই চিনবে।
ইমাম জাফর সাদিক(আ.) বলেছেন: أَنِّي أَنْظُرُ إِلَي الْقَائِمِ عَلَي مِنْبَرِ الْكُوفَةِ وَ حَوْلَهُ أَصْحَابُهُ ثَلَاثُمِائَةٍ وَ ثَلَاثَةَ عَشَرَ رَجُلًا عِدَّةُ أَهْلِ بَدْرٍ وَ هُمْ أَصْحَابُ الْأَلْوِيَة؛ আমি দেখতে পাচ্ছি যে, ইমাম মাহদী কুফার মসজিদে খুতবা দিচ্ছেন আর তার ৩১৩ জন সৈন্য প্রস্তুত হয়ে বসে আছে। তাদের সংখ্যা বদরের যুদ্ধের সৈন্যদের সমান এবং তারা সবাই হবে ইমাম মাহদীর সেনাপতি।
হযরত আলী(আ.) বলেছেন: «وَ لَكِنْ أَعِينُونِي بِوَرَعٍ وَ اجْتِهَادٍ وَ عِفَّةٍ وَ سَدَاد؛ ইমাম মাহদীকে সাহায্য করা শুধু অস্ত্র দেয় নয় বরং তাকওয়া, ইজতিহাদ, পাকপবিত্রতা এবং ভালবাসার মাধ্যমে।
শাবিস্তান