রোববার বিকেলে তিনি জানান, ইউসুফ তার মায়ের সাথে দক্ষিণ-পশ্চিম জেনিনে অবস্থিত দখলদারদের একটি সেনাক্যাম্প অতিক্রম করছিলো। হঠাৎ-ই তাদেরকে সেখানে দাঁড় করানো হয় এবং শিশুটির গায়ে থাকা গেঞ্জি খুলতে বাধ্য করা হয়। কারণ, ওই গেঞ্জিতে অঙ্কিত ছিল বন্দুকের ছবি।
চাচা আরো জানান, শুধু তাই নয়; সৈন্যরা গেঞ্জিটি আর ফেরত দেয়নি, নিজেদের কাছে জব্দ করে রেখেছে। তখন ইউসুফকে মায়ের সাথে ঘরে ফিরে আসতে হয় খালি গায়ে। চাচা বললেন, ‘ওটা (বন্দুকের ছবি) নাকি সহিংসতা ও সন্ত্রাসবাদে অনুপ্রেরক!’
উল্লেখ্য যে, ইউসুফের জামা খুলে নেয়াটা ফিলিস্তিনি শিশুদেরকে ইসরাইলি বাহিনীর ধারাবাহিক হয়ারানির অংশ। জানা যায়, এখনো দখলদারদের কারাগারে অন্তত পাঁচ হাজার চার শ’ ফিলিস্তিনি বন্দী রয়েছেন, তাদের মধ্যে ১৬০ জন রয়েছে শিশু। তাদের বয়স ১৪ থেকে ১৮ বছর।
সূত্র : আলজাজিরা